Frequently asked questions (FAQ)

No Question
1

এসএমই ফাউন্ডেশন ব্যবসা শুরু করা উদ্যোক্তাদের মানোন্নয়নে যেমন প্রশিক্ষণ দেয় তেমনি নতুন উদ্যোক্তাদেরও হাতে কলমে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার কলাকৌশল শেখায়। পুরোনো ও নতুন উভয় ধরনের উদ্যোক্তাদের বেশকিছু বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এসব প্রশিক্ষণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

  • উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও ব্যবসা ব্যবস্হাপনা,
  • নতুন ব্যবসা সৃষ্টি,
  • ফ্যাশন ডিজাইন,
  • নেচারাল ডাইং,
  • তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা বাড়ানো,
  • বিউটি পার্লার ও পার্লার ম্যানেজমেন্ট,
  • টেকসই প্রযুক্তি ব্যবহার,
  • হিসাবরক্ষন ও হিসাববিজ্ঞান,
  • বিপনন ও ব্যবস্হাপনা,
  • পাটজাত বিভিন্ন হ্যান্ডিক্রাফ্‌টস তৈরী,
  • কাঠ ও পাটের শোপিস বানানো,
  • ব্যাংক ঋণের প্রস্তাবনা তৈরী,
  • ট্রেড লাইসেন্সসহ ব্যবসায়িক বিভিন্ন কাগজ পত্র প্রাপ্তি, মূল্য সংযোজন কর (মুসক) সহ অন্যান্য কর নির্ধারণ ও পরিশোধ,
  • নিরাপদ খাদ্য তৈরী ও ব্যবস্হাপনা প্রক্রিয়া ইত্যাদি। 
এছাড়াও আচার, বেকারী, কনফেকশনারী খাদ্য, চামড়াজাত ও বাঁশজাত পণ্য, ইকেবানা, কৃত্রিম জুয়েলারী, পটারী বা মৃৎপাত্র তৈরী, ফাষ্ট ফুড তৈরী ও বাজারজাতকরণের প্রশিক্ষণও দেয়া হয়। ঢাকায় এসএমই ফাউন্ডেশনের পান্হপথের কার্যালয় থেকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আর ঢাকার বাহিরে প্রশিক্ষণের কোন নির্দিষ্ট স্হান না থাকলেও প্রশিক্ষণের আগে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

2

এসএমই ফাউন্ডেশন বিভিন্ন ট্রেডবডিজ/চেম্বার/এসোসিয়েশন থেকে প্রাপ্ত প্রশিক্ষণের চাহিদা থেকে যাচাই-বাছাই করে কেবলমাত্র উপযুক্ত প্রশিক্ষণ আয়োজনে সহায়তা করে থাকে।  এছাড়াও এসএমই ফাউন্ডেশন নিজস্ব উদ্যোগেও কিছু প্রশিক্ষণ আয়োজন করে থাকে।  ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের একটি বিরাট অংশ ঢাকার বইরে থাকেন।  সে জন্য তৃণমূল পর্যায় বা প্রত্যন্ত অঞ্চলের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য বেশির ভাগ প্রশিক্ষণই ঢাকার বাইরে আয়োজন করা হয়। 

 

3

এসএমই ফাউন্ডেশন থেকে প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহীদের নূন্যতম অষ্টম শ্রেণী বা সমমান পাশের যোগ্যতা থাকতে হবে।  তবে কিছু বিষয়ের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য হলেও ব্যাংক ঋণ প্রস্তাবনা তৈরীসহ বেশকিছু বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতা আরো বেশী প্রয়োজন। 

 

4

ঢাকা ও ঢাকার বাইরে প্রতিটি বিষয়ে প্রতিবার প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে ২৫ থেকে ৩০ জনকে সুযোগ দেওয়া হয়।  তবে এ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণকে উৎসাহী করা হয়।   প্রশিক্ষণের গুরুত্ব ও প্রকারের ওপর নির্ভর করে প্রশিক্ষণের মেয়াদ ০৩ থেকে ১৫ দিন হয়ে থাকে।